১৯
কোন প্রক্রিয়ায় সরকারের এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৬টি ব্রাহমা জাতের গরু সাদিক এগ্রোকে দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়সহ অন্যান্য বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছে দুদক।ব্রাহমা জাতের গরু দেশে নিষিদ্ধ থাকলেও ২০২১ সালে আমেরিকা থেকে ১৮টি ব্রাহমা জাতের গরু জাল কাগজপত্র তৈরি করে দেশে আনেন সাদিক এগ্রোর ইমরান।
সেই সময় কাস্টমস তা জব্দ করে পাঠায় গো প্রজনন কেন্দ্রে।নিজেদের জালিয়াতির মাধ্যমে আমদানি করা গরু তিন বছর পর আবারো সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কারসাজির মাধ্যমে সেসব গরু ফিরিয়ে নেয় সাদিক। গো প্রজনন খামারের টেন্ডার জালিয়াতিসহ নানা দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে অভিযান চালাচ্ছে দুদক।দুদক জানায়, করোনার সময় বিধিনিষেধের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৮টি ব্রাহমা গরু আমদানি হয়।
অনলাইন ডেস্ক
সেসময় গরুগুলো গ্রহণ করতে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্তৃপক্ষের কেউ যাননি। পরে জানা গেছে, ওই গরুগুলোর আমদানিকারক সাদিক অ্যাগ্রো লিমিটেড। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে ওই গরু আমদানি করা হয়েছিল। অথচ বাংলাদেশ মাংস উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের পর সরকার ২০১৬ সালে ব্রাহমা প্রজাতির গরু আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
জানতে চাইলে দুদক উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম বলেন, সাদেক অ্যাগ্রোকে অনৈতিক সুবিধা প্রদানের অভিযোগে সাভার কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান চলছে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।
Source: kalerkantho