তাড়াশ-রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রাণিসম্পদ বিভাগ, খামারি ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাধারণত চর্মরোগটি গ্রীষ্মের শেষ ও বর্ষার শুরুর দিকে বছরে দুবার ছড়িয়ে পড়ে। মশা, মাছি ও বিশেষ পোকার মাধ্যমে গরুর দেহে ভাইরাস ছড়ায়।
খামারিদের দেওয়া তথ্য মতে, তালম পদ্ম পাড়ায় আব্দুল করিমের একটি, তালম গ্রামের সোরহাব হোসেনের দুটি, বকুলের একটি, হাবিব মাস্টারের একটি, রবিউল করিমের একটি, আলামিনের একটি, মোতালেবের একটি, সেলিম সরকারের একটি, কালামের একটি, নামা সিলেট গ্রামের তাহের উদ্দিনের একটি, দিঘী গ্রামের জহুরুল ইসলামের দুটি, সগুনা গ্রামের মাহবুর হোসেনের একটি, চরকুশাবাড়ী গ্রামের লিটন আহমদের একটি, ভাটারপাড়া গ্রামের মজিবুর রহমানের একটি, রহমত আলীর একটি, খালকুলা গ্রামের সবের আলীর একটি, তাড়াশ পৌর এলাকার কৃষক ইউনুস আলীর একটি, সানোয়ার হোসেনের একটি, দিঘুরিয়া গ্রামের আউয়াল হোসেনের একটি, শিবপুর গ্রামের মহন আলীর একটিসহ উপজেলায় বিভিন্ন গ্রামে লাম্পি স্কিন রোগে কমপক্ষে ৫০টি গরু মারা গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, মাসখানেক ধরে প্রত্যন্ত গ্রামে কৃষক ও খামারিদের গরুর লাম্পি স্কিনে আক্রান্তের হার বেড়ে তা ছড়িয়ে পড়েছে উপজেলাজুড়ে।