ঢাকা,৩/১১/২৪ খ্রি.
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা ২০২৪-‘২৫ এর অন্তর্ভুক্ত (৩.৪) এর অধীনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত সেবা গ্রহণকারী খামারি, বিভাগীয় ও জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর, বিভাগীয় ও জেলা মৎস্য দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রিন্টু ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ এবং বিভিন্ন মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অংশজনের সমন্বয়ে প্রাতিষ্ঠানিক গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত (৩১/১০/২৪) বৃহস্পতিবার দুপুর ১২: ০০ টায় কৃষি তথ্য সার্ভিস, আঞ্চলিক কার্যালয়, বরিশালে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
গণশুনানি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরের উপপরিচালক ডা. সঞ্জীব সূত্রধরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মো. আব্দুর রহমান, উপসচিব, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
প্রাতিষ্ঠানিক গণশুনানিতে উন্মুক্ত আলোচনাপর্বে অংশগ্রহণ করেন বরিশাল বিভাগ ,জেলা, উপজেলা পর্যায়ের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিভিন্ন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের চাষী ও খামারীসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
গণশুনানিতে ডা. মো. ইব্রাহিম খলিল, সিনিয়র সেন্টিফিক অফিসার, এফবিআইএল, বরিশাল বলেন, তথ্য দপ্তর প্রচারের যে কাজ করছে; এতে অন্যান্য দপ্তরের কাজ সহজ হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রচারের কাজকে সহজ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সেখানে বুস্ট করার মাধ্যমে অল্প খরচে অধিক সংখ্যক মানুষের কাছে তথ্য প্রচার করা সম্ভব। বিশেষ করে জনপ্রিয় ইউটিউবারদের ব্যবহার করে এবং কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে নির্ধারণ করে প্রচারের কাজকে প্রান্তিক পর্যায়ে আরো সহজ করা যাবে বলে পরামর্শ প্রদান করেন।
এছাড়া কৃষি তথ্য সার্ভিসের আঞ্চলিক কৃষি কর্মকর্তা জনাব মোঃ শাহাদাত হোসেন বলেন, জনগণের চাহিদার উপর ভিত্তি করে ছোট ছোট তথ্য ও বিনোদনমূলক ভিডিও ক্লিপ তৈরি করে সেগুলো ফেসবুকসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার করা যেতে পারে বলে তিনি পরামর্শ প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে জেলা ট্রেনিং অফিসার বরিশাল, ডা. সুশান্ত দাস বলেন, বিভিন্ন জনবহুল জায়গায় বিলবোর্ড তৈরি করে সেখানে সচেতনতামূলক ভিডিও প্রচার করা যেতে পারে। এছাড়া তিনি বলেন স্কুল কলেজে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিষয়ক সচেতনতা মূলক প্রোগ্রামের আয়োজন করা যেতে পারে।
অনুষ্ঠানে পরিচালক, কৃত্রিম প্রজনন বিভাগ বরিশাল এর ডা. নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের সেবাগুলো মানুষের দৌরগোড়ায় পৌঁছে দিতে তথ্য দপ্তরের সহযোগিতার প্রয়োজন। এই ধরনের প্রোগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগ আরও দৃঢ় হবে।
প্রাতিষ্ঠানিক গণশুনানি অনুষ্ঠিত
১৩
previous post