৭
হবিগঞ্জের শায়েস্তানগর বাজারে দেশি মাছের সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হয়। রুই, কাতলা, বাইম, শোল, শিং মাগুরসহ দেশীয় সকল প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় এ বাজারে। বর্তমানে বাজারে সরবরাহ বেশি থাকায় মাছের দামও অনেকটা কম। তরতাজা মাছ কিনতে সকাল থেকেই বাজারে ভিড় করেন খুচরা ও পাইকারি ক্রেতারা। এখান থেকে মাছ কিনে বিভিন্ন বাজারে বিক্রি করেন মাছ ব্যবসায়ীরা। ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে মাছ বিক্রি করেন পাইকাররা। ভোর ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। শায়েস্তানগর মাছ বাজারে খুচরা ও পাইকারি মিলিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৩০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হয়।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বোয়াল মাছের দাম ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, শোল ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, নয়না ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, মাগুড় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, রুই ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, টেংরা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।
রোববার (১ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই পাইকারি ক্রেতারা ভিড় করেন এ বাজারে। তবে ছাউনি না থাকায় ক্রেতা বিক্রেতাদের ভোগান্তিতে পড়তে হয় বলে জানান বাজার কমিটির দায়িত্বশীলরা।
হবিগঞ্জের শায়েস্তানগর বাজারে দেশি মাছের সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হয়। রুই, কাতলা, বাইম, শোল, শিং মাগুরসহ দেশীয় সকল প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় এ বাজারে। বর্তমানে বাজারে সরবরাহ বেশি থাকায় মাছের দামও অনেকটা কম। তরতাজা মাছ কিনতে সকাল থেকেই বাজারে ভিড় করেন খুচরা ও পাইকারি ক্রেতারা। এখান থেকে মাছ কিনে বিভিন্ন বাজারে বিক্রি করেন মাছ ব্যবসায়ীরা। ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে মাছ বিক্রি করেন পাইকাররা। ভোর ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। শায়েস্তানগর মাছ বাজারে খুচরা ও পাইকারি মিলিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৩০ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হয়।
শায়েস্তানগর মাছ বাজার কমিটির সহ সভাপতি মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘এটি জেলার সবচেয়ে বড় পাইকারি মাছের বাজার। কিন্তু এখানে মাছ ব্যবসায়ীদের মাথা গোঁজার জায়গাটাও ভেঙে ফেলা হয়েছে। মাছ ব্যবসায়ী স্থায়ীভাবে একটি বাজার চায়। বাজারের অবকাঠামোর উন্নয়ন বেচাকেনা আরও বাড়বে।’
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বোয়াল মাছের দাম ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, শোল ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, নয়না ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, মাগুড় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, রুই ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, টেংরা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।
সূত্র : সময়