৩০
আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে ২০৮০ মেট্রিক টন বাংলাদেশি ইলিশের পুরোটাই এখানে ঢুকবে। বেশিরভাগ মাছের সাইজ এক কেজি বা তার বেশি। নিলামে মাছের দাম ঠিক হবে।ব্যবসায়ীরা জানান, দাম ১২০০/১৩০০ টাকা কেজি পর্যন্ত উঠতে পারে এই বাজারে।
পরে এই মাছ ছড়িয়ে পড়বে কলকাতার সবকটি বড় বাজারে। এ বছরে দীঘা, শংকরপুর, কাকদ্বীপ এবং ডায়মন্ডহারবার থেকে সেভাবে ইলিশ আসেনি। যত ইলিশ ধরা পড়েছিল তার বেশিরভাগই ছোট ইলিশ। বাংলাদেশের ইলিশ ঢোকায় এবারে বড় ইলিশের ঘাটতি মিটবে।সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
বহু প্রতীক্ষার পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মানুষ দেখা পেয়েছে বাংলাদেশের ইলিশের। গতকাল বুধবার রাতে বাংলাদেশ থেকে পেট্রাপোল-বেনাপোল আন্তর্জাতিক স্থলসীমান্ত হয়ে ইলিশ বোঝাই ট্রাক পশ্চিমবঙ্গে ঢোকে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হাওড়া পাইকারি মাছ বাজারের শুরু হয়েছে ওই ইলিশের বেচাকেনা। ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকার ইলিশ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
কিন্তু পূজার আগে উপহার হিসেবে ভারতে ইলিশ পাঠাতে রাজি হয় বাংলাদেশ।
গত সোমবার বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কলকাতায় ২০৮০ মেট্রিক টন ইলিশ পাঠানোর অনুমতি দেয়। ৫২টি মাছ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি ৪০ মেট্রিক টন করে মাছ পশ্চিমবঙ্গে পাঠাবে বলে ঠিক হয়। সেই অনুযায়ী বুধবার রাতেই এ বছরে প্রথম বাংলাদেশের ইলিশের গাড়ি হাওড়া পাইকারি মাছ বাজারে ঢোকে।