সামছুল আলম,28/12/22
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ‘র অংশ হিসেবে “তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক”, “জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা এর বাস্তবায়ন” এবং “৪র্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিষয়ভিত্তিক কর্মশালা” ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। ২২ ডিসেম্বর ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিষয়ভিত্তিক কর্মশালা উদ্বোধনের মাধ্যমে শুরু হয়ে ২৬ ডিসেম্বর (সোমবার) ও ২৮ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) বাকি দুটি কর্মশালা ধারাবাহিকভাবে শেষ হয়। এ কর্মশালা বিষয়ক অনুষ্ঠান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
৪র্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিষয়ভিত্তিক কর্মশালা” বিষয়ক প্রশিক্ষণের প্রথম দিনে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিস্টেম এনালিস্ট মো.ইলিয়াস হোসেন। “তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক” কর্মশালার দ্বিতীয় দিনে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব জনাব মো. আহাম্মেদ আলী। “জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা এর বাস্তবায়ন”বিষয়ক কর্মশালার তৃতীয় দিনে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. হেমায়েত হোসেন।
প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে মো. হেমায়েত হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুখি সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে আমাদেরকে শুদ্ধাচারের সকল উপাদানকে মেনে চলতে হবে। গুড গর্ভনেন্স তথা সুশাসন প্রয়োগের মাধ্যমেই আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরের¡ উপ-পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত) উপসচিব মৃনাল কান্তি দে এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় তথ্য দপ্তরের তথ্য কর্মকর্তা (প্রাণিসম্পদ) ডা. মো. এনামুল কবির এবং তথ্য কর্মকর্তা (মৎস্য) সাজ্জাদ হোসেন সহ ৫০ জন কর্মকর্তা কর্মচারি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালা শেষে মৃনাল কান্তি দে বলেন, এপিএ কর্মসূচির অংশ হিসেবে উক্ত প্রশিক্ষণসমূহ সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরে তিন দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
২৩
previous post